হত্যাকারীরা ও জঙ্গীরা ইসলামেরই ধারক ও বাহক
অনেকদিন ধরে ইসলামী সন্ত্রাসবাদের পিছনে ধর্মীয় বিশ্বাস এবং এই বিশ্বাসের উৎস হিসেবে কুরআন-হাদিসকে প্রমাণ করে দেখানোতে এক শ্রেণীর মানুষের কাছে নাস্তিকরা ‘ইসলাম বিদ্বেষী’ হিসেবে পরিচিত
অনেকদিন ধরে ইসলামী সন্ত্রাসবাদের পিছনে ধর্মীয় বিশ্বাস এবং এই বিশ্বাসের উৎস হিসেবে কুরআন-হাদিসকে প্রমাণ করে দেখানোতে এক শ্রেণীর মানুষের কাছে নাস্তিকরা ‘ইসলাম বিদ্বেষী’ হিসেবে পরিচিত
এই বাংলাদেশের কথা লিখতে গেলে লিখতে হবে কত কিছুই। একের পর এক ইতিহাসকে যদি ইটের ইমারতের মত সাজাই তবে বের হয়ে আসবে কতই না সত্য
৪৭ সালে ব্রিটিশদের কাছে থেকে স্বাধীনতা লাভের চেয়ে তৎকালীন সময়ে বড় হয়ে উঠেছিল দ্বিজাতি তত্ত্ব। অনেক মুসলমান মানুষরা চায়নি স্বাধীন হয়ে হিন্দুদের সাথে একি দেশে
গত সোমবার, পিপলস কমিশন ফর ইনভেস্টিগেশন অব ফান্ডামেন্টালিজম অ্যান্ড কমিউনিটি টেররিজম ১১৬ জন উগ্র ইসলামপন্থীর একটি তালিকা দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা দিয়েছে, তাদের “ধর্মীয়
বাংলাদেশের অবৈধ প্রধানমন্ত্রীকে হেফাজতের পক্ষ থেকে যে সংবর্ধনা (কিংবা শোকরানা মাহফিল) দেয়া হয়েছে, এই পুরো ঘটনাতে যারা মর্মাহত হলেন, ক্রোধে আক্রান্ত হলেন কিংবা নানা মিশ্র
বাংলাদেশে সমকামিতার পুরো ধারনাটিকে কতটা নীচু করে দখা হয় সেটি নিজের চোখে এই সমাজ ব্যবস্থায় না দাঁড়ালে বুঝতে পারা যায়না। এখানে একই সাথে ধার্মিক আবার
গতকাল ভারতে সমকামিতা বৈধতা পেল আদালতের রায়ে। বরাবরই ধর্মগুলোতে সমকামিতাকে দেখানো হয়েছে প্রকৃতি বিরুদ্ধ একটি কাজ হিসেবে, তাই সমাজ সমকামিতাকে দেখেছে নোংরামি আর কদর্য ব্যপার
আমি একজন উভকামি এটা আমি খুব গর্ব নিয়ে বলি। কিন্তু যখন এই কথাটি আমি আমার আশে পাশের মানুষকে বলি কিংবা তারা কোন না কোনোভাবে জানেন
বাংলাদেশ কিংবা এর অধিবাসীদের ধর্ম নিয়ে কথা বলতে এখন আসলে বিব্রত হতে হয়। মনে হয় একদল মূক, বধির আর অথর্বদের নিয়ে কথা বলছি। কিন্তু শেষ
দরিদ্র বা যুদ্ধবিধ্বস্ত মুসলিম দেশগুলো থেকে আসা মুসলমান অভিবাসীদের ইসলাম প্রচারের ৩ টি নতুন ধরণের কর্মকান্ড ইদানিং ইয়োরোপ আমেরিকার বড় বড় শহরগুলোতে খুব চোখে পড়ে।
Copyright © 2024 Shuvon Reza – #ThinkAtheism | All rights reserved.