মুসলিম ধর্ম প্রচারকদের একটা কৌশল হল, তারা কিছু না জানলেও শুধুমাত্র আত্মবিশ্বাসের সাথে ভুলভাল কথা বলে যাওয়া। তারা ভালোভাবেই জানে যে তাদের সাধারণ মুসলিম শ্রোতারা কোনোদিন তাদের দাবীগুলির সত্যতা যাচাই করে দেখবে না, কারণ তাদের সেই সামর্থ্য নেই। ধর্ম প্রচারকগণ সরল মুসলিমদের সামনে এমন একটি ভাবমূর্তি তৈরি করে রাখে, যা দেখে সাধারণ অজ্ঞ মুসলিমরা মনে করে ধর্মপ্রচারকরা অপ্রতিরোধ্য, বিশাল জ্ঞানী, তাদের ভুল প্রমাণ করা অসম্ভব ইত্যাদি।
কিন্তু, বাস্তবতা অনেকটাই আলাদা। তাদের দেওয়া তথ্যগুলি একটু যাচাই করে দেখলেই বোঝা যায় যে সেগুলি মিথ্যা অনুবাদ, কুযুক্তি এবং ভুল ও অর্ধসত্য তথ্যে পরিপূর্ণ। আহমেদ দিদাত, জাকির নায়েক থেকে শুরু করে বর্তমানে ফেসবুকে লাইভ করা কিছু ধর্মপ্রচারক এই একই কৌশল ব্যবহার করে থাকে।
যুগ পরিবর্তিত হয়েছে। পূর্বে কোনো বই থেকে রেফারেন্স দিলে সেটি খুঁজে মিলিয়ে দেখা অনেক সময়সাপেক্ষ কাজ ছিল। বর্তমানে, বিজ্ঞানের কল্যাণে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা সহজেই ঘরে বসেই বিভিন্ন বইয়ের সফ্টকপি পাওয়া সহজলভ্য হয়ে পড়েছে। যার দরুন, তাদের অসততাগুলি সাধারণ জনগণের সামনে উন্মোচিত হচ্ছে। এর ফলে, তাদের ভিডিওগুলি সকলের কাছে হাসির খোরাকে পরিণত হচ্ছে এবং সেসকল ধর্মপ্রচারকদের অন্ধভাবে ভরসা করে যারা ইসলামকে সত্য বলে মনে করতে শুরু করেছিল তারাও সংশয়ে পড়ে ইসলাম ত্যাগ করছে।
24 Responses
এই নাস্তিক এর বাচ্চা সিদ্দিকুর এর ঘটনা নিয়ে তোরা দেশের বিরুদ্ধে কথা বলছিস কেনোও।
সিদ্দিকরুকে এই ভাবে দেখে আমার অনেক খারাপ লাগছে।
একজন ব্লগার এর এই লেখাটিতো আমি কোনও খারাপ দিক দেখছি না।
ব্লগাররা এমনভাবে কবিতার কাব্যের মতো লেখে মনে হয় যে তারা একেবার ফেরেশতা।শয়তানের বা্চ্চা ব্লগার।
এই নাস্তিক ব্লগাররা শোন তোরা কেনও মুসলমানদের পিছনে ঘুরে বেড়াস।
এই নাস্তিকের বাচ্চারা তোকে আমি যেখানে পাবো সেখানেই শেষ করে দিবো।তর বিরুদ্ধে আগে আমি অনেক কিছু শুনেছি কিন্তু এখন তোকে আমি যেখানেই পাবে সেখানেই শেষ করে দেব।
ব্লগারদের বিরুদ্ধে কেনেও এতে রাগ।তারা কি এমন কাজ করেছে। আমি তো খারাপ কিছু দেখি না।
বৌদ্ধরা মুসলিমদের উপর হামলা করছে আর ব্লগাররা মুসলমানদের বিরুদ্ধে রটনা করে বেড়াচ্ছে
নাস্তিকদের এই পৃথিবী থেকে বিদায় করে দিলে তাহলো আর সমালোচনা করার কেউ থাকবে না।
খাঙ্কির বাচ্চা তুই আল্লাহকে নিয়ে গবেষনা করিস? তুই একটা অবিশ্বাসী, তুই কি ন্যাসঙ্গত ভাবে আল্লহাওকে বিশ্লেষন করবার যোগ্যতা রাখস? তুই এক পক্ষীয় একটা হারামী। ইবলিশ শয়তান
শালি মানুষকে অনেক জ্ঞান বুদ্ধি আল্লাহ দিয়ে পাঠায়নি তাই এসব ভেবে তুই কুল পাবিনা
তোর জন্য অপেক্ষা করছে অনন্ত আগুন আর চাপাতির কোপ
লন্ডনে থাইকা বাল ফালাও? বালের লেখক হইসো? ওইখানে তো বাসন মাজো, দেশে আইসা কিছু কইরা দেখাও
ভাই আপনি এইসব লেখে কি আনন্দ পান। মানুষকে কষ্ট দেন কেন?
আসলে এই সময়ে র্যাশনাল চিন্তার কোন স্থানই মনে হয় নেই। সবাই কেমন জানি খুব উগ্র হয়ে যাচ্ছে
কুত্তারবাচ্চা তোরা তো সব নাস্তিকের দল। তোরা কাদের র্যাডিকাল বলিস? আমাদের। কাফেরের বাচ্চা উগ্রতা তোদের মধ্যে বেশী। তোরা র্যাশনাল সূত্রের নাম করে উগ্রতা ছড়িয়ে দিস চালাকি করে
আমাদের আইন্সার আল ইসলামের সৈনিকরা তোদের গলা কাটতে আসছে। যেমন কেটেছিলো অভিজিতের
তুই বাঁচতে পারবিনা, তোরও পরিণতি অভিজিতের মতন হবে
ভালো লাগলো আপনার ভাবনা।
তোকে কোপাতে কোপাতে টুকরা টুকরা করা হবে। সেই মাংশ খাবে কুত্তারা
কোপানি দিলে সব ঠিক হইয়ে যাবে
কাফেরের বাচ্চারা দেখি এখন র্যাডিকাল আর র্যাশনাল ব্যাপার স্যাপার নিয়ে চিন্তিত
এত লম্বা লম্বা কথা না বলে একবার দেশে আয়। হেফাজতের ভাইয়েরা অনেকদিন রক্তের গন্ধ পায়না।
তোর লেখা দেখেই বুঝা যায় তুই একটা ভারতের দালাল
রাষ্ট্রকে আসলে ধর্ম মুক্ত রাখাটাই সভ্য সমাজের কাজ। ধর্ম থেকে দেশ আলাদা হবে এটাই কাম্য।